করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যু না কমলেও চলমান বিধিনিষেধের (লকডাউনের) দশম দিনে রাতের ঢাকায় যানবাহন ও মানুষের চলাচল বেড়েছে। রোববার (১ আগস্ট) থেকে গার্মেন্টসহ বিভিন্ন রফতানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান চালু হয়েছে।পাশাপাশি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের কর্মস্থলে
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে রাজধানীসহ সারা দেশে চলছে দুই সপ্তাহের কঠোর লকডাউন।চলমান লকডাউনের পঞ্চম দিনে মঙ্গলবার রাজধানীতে গণপরিবহন ছাড়া প্রায় সব ধরনের গাড়ি চলছে। বিশেষ করে ব্যক্তিগত গাড়ি সড়কে বেশি দেখা যাচ্ছে।মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর ফার্মগেট, মোহাম্মদপুর,
করোনার সংক্রমণ রোধে চলমান কঠোর লকডাউনের তৃতীয় দিন চলছে রোববার।এদিন সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানবাহনের চাপ অনেকটাই কম। শুধু রিকশা ও ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বের হচ্ছে মানুষ। সড়কের মোড়ে মোড়ে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের
করোনা পরিস্থিতিতে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশুর হাট ব্যবস্থাপনায় বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।বুধবার এক তথ্য বিবরণীতে সরকারের পক্ষ থেকে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে-
অনলাইনের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারের অন্যান্য নির্দেশনা অনুযায়ী কোরবানির পশুর
করোনাভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলায় দেশজুড়ে সর্বাত্মক লকডাউন চলছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হলেই দেওয়া হচ্ছে শাস্তি। কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। মাঠে রয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতও। গ্রেপ্তার, জরিমানার পাশাপাশি মামলাও দেওয়া হচ্ছে।এ নির্দেশনার অওতায় শুক্রবার
সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধের আজ দ্বিতীয় দিন। সাপ্তাহিক ছুটির দিন ও বৃষ্টির কারণে আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর সড়কগুলো গতকালের তুলনায় আরও বেশি ফাঁকা ছিল। গতকালের তুলনায় আজ সকালে রিকশা ও ব্যক্তিগত গাড়ি একেবারেই কম চোখে
রাজধানীবাসীর জন্য দিনের শুরু হয়েছে আষাঢ়ে বৃষ্টির সঙ্গে। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার পর শুরু হয় তুমুল বৃষ্টি, যা এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এদিকে টানা দুই ঘণ্টার বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে
রাজধানীর মহাখালীর সাততলা বস্তিতে আগুন লাগার দেড় ঘণ্টায় তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। রোববার (৬ জুন) দিবাগত ভোররাত ৪টার দিকে বস্তিতে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে তা পুরো বস্তিতে ছড়িয়ে পড়ে।সোমবার (৭ জুন) সকাল পৌনে ৬টা