কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের নিয়ে শুরু হওয়া তিন দিনের আন্তর্জাতিক স্টেকহোল্ডার সংলাপ থেকে প্রাপ্ত সুপারিশসমূহ আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) অধিবেশনের ফাঁকে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য উচ্চপর্যায়ের রোহিঙ্গা সম্মেলনে ইনপুট হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.
রোহিঙ্গা তরুণী উম্মে সলিমার (১৮) তাঁর মা সবুরা খাতুনকে নিয়ে কক্সবাজারে লেদা ক্যাম্পে মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে। মাস দুয়েক আগে মিয়ানমারের মংডুর আশিকখ্যাপাড়ার নিজ ভিটেমাটি ছেড়ে তারা এসেছেন বাংলাদেশে। তাঁর খালা রমিজা খাতুন কয়েক বছর
প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা আট বছরেও নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে পারেনি। উল্টো তাদের অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ এখন আরাকান আর্মির হাতে, যা প্রত্যাবাসনের পথ আরও কঠিন করে তুলেছে। এমন পরিস্থিতিতে
রাখাইনে রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে রোহিঙ্গা সংকটের একটি স্থায়ী সমাধানে সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ। রাখাইনে রোহিঙ্গাদের অধিকার ও মর্যাদা সমুন্নত রাখা এবং তাদের প্রত্যাবাসনের জন্য দ্রুত একটি অনুকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা আন্তর্জাতিক
মিয়ানমারের রাখাইনের বুথিডংয়ের শ্যালাপ্রাং গ্রামের বাসিন্দা আম্বিয়া খাতুন (৫৫)। প্রাণভয়ে গত মঙ্গলবার নৌকায় নাফ নদ পেরিয়ে নাইট্যংপাড়া সীমান্ত দিয়ে টেকনাফে আসেন তিনি। পরে লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বজনের কাছে পরিবারের চার সদস্যসহ আশ্রয় নেন।আম্বিয়া যে নৌকায়
কক্সবাজারে আরও ৫ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে। এ নিয়ে নতুন রোহিঙ্গার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার। ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ১ মে পর্যন্ত তারা বাংলাদেশে ঢুকেছে। এদের নতুন রোহিঙ্গা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এর
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গাদের দ্রুত স্বদেশে প্রত্যাবাসন এবং নতুন করে অনুপ্রবেশ বন্ধে সীমান্তে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়াসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার পালংখালী বাজার স্টেশন চত্বরে এ কর্মসূচির আয়োজন করে অধিকার বাস্তবায়ন
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিগত কয়েক মাসে মিয়ানমার থেকে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের আওতায় আনতে সরকারকে চাপ দিয়ে আসছে জাতিসংঘসহ পশ্চিমা দেশগুলো।এই পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের নিবন্ধনের আওতায় আনতে ধীরে