কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গাদের দ্রুত স্বদেশে প্রত্যাবাসন এবং নতুন করে অনুপ্রবেশ বন্ধে সীমান্তে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়াসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার পালংখালী বাজার স্টেশন চত্বরে এ কর্মসূচির আয়োজন করে অধিকার বাস্তবায়ন
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিগত কয়েক মাসে মিয়ানমার থেকে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের আওতায় আনতে সরকারকে চাপ দিয়ে আসছে জাতিসংঘসহ পশ্চিমা দেশগুলো।এই পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের নিবন্ধনের আওতায় আনতে ধীরে
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘাত ও যুদ্ধে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সেখানে অনেক রোহিঙ্গার বসবাস। জান্তা সরকার সেখানে আরাকান আর্মির কাছে পরাস্ত হওয়ার পর চাপে পড়ে রোহিঙ্গারা। অনেকের ঘরবাড়ি ও ব্যবসা
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সাম্প্রতিক সহিংসতার পর গত কয়েক মাসে নতুন করে ৮০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।গতকাল বুধবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী ড. জাম্বরি আবদুল কাদিরের
মিয়ানমারে, বিশেষ করে রাখাইনে গৃহযুদ্ধ চলায় রোহিঙ্গা সংকট আরও জটিল হয়ে পড়েছে। এ ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে জাতীয় ঐকমত্য না হওয়ায় সংকটের সমাধান হয়নি। বিশ্ব সম্প্রদায়কে সঙ্গে নিয়ে মিয়ানমারকে কঠোর বার্তা দিতে হবে।রোহিঙ্গা নীতির প্রশ্নে
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাতের মধ্যে মংডু ছেড়ে পালানোর সময় সেখানকার একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপে এসে ভিড়েছে। নৌকাটিতে ৩৩ জন লোক ছিল। তাদের ৩১ জন মংডু এলাকার রোহিঙ্গা, একজন মিয়ানমারের সেনা সদস্য
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ক্রমবর্ধমান লড়াইয়ে হত্যা এবং বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের কারণে প্রায় ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে আশ্রয় নিয়েছে। শুক্রবার (২৪ মে) জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে।জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের মুখপাত্র এলিজাবেথ থ্রোসেল জেনেভায়
বিচ্ছিন্নতাবাদী ও গণতন্ত্রপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করার জন্য গৃহহীন রোহিঙ্গা পুরুষদের গ্রাম ও ক্যাম্প (আইডিপি) থেকে তুলে নিয়ে জোর করে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতি এ