দেশের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির মাঝে মাঠে নামছে বিএনপি। জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৬৪টি জেলায় সমাবেশ করবে দলটি। এই কর্মসূচি সফল করতে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটি, জাতীয় নির্বাহী কমিটি ও চেয়ারপারসনের
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খাঁন বলেছেন, বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে দাফন ও গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ। ২০০৮ সালে ত্রিমুখী ষড়যন্ত্র করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় বসেছিল তারা।
তিনি বলেন, ‘২০১৮ সালে দিনের
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরাই এদেশের দায়িত্ব নেবো, জনগণের জানমালের পাহারা দেবো। ব্যক্তিগতভাবে কেউ নিরাপত্তা চাইলে তাকেও আমরা নিরাপত্তা দেবো। জামায়াতে ইসলামী মজলুমের দল, আপনারাই তার সাক্ষী।
শনিবার সকালে কক্সবাজার সরকারি কলেজ
ফেসবুক পোস্টে সোহেল তাজ লিখেন, ‘কী নির্মম পরিণতি—১৫ বছরের হত্যা, গুম, খুন, নির্যাতন, নিপীড়ন, গণতন্ত্র ধ্বংস, ভোট অধিকার হরণ, দুর্নীতি, লুটপাট, লাখ লাখ কোটি টাকা অর্থ পাচার এবং জুলাই-আগস্ট গণহত্যা করে আত্ম উপলব্ধি, আত্মসমালোচনা, অনুশোচনা
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানসহ সকল ধর্মের লোকজনের উদ্দেশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ইনসাফ ও সাম্যের একটি দেশ গড়তে চায়, যেখানে সকল ধর্মাবলম্বীর লোকজন আতঙ্কে থাকবে না। তারা এদেশে বসবাস
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ। ওই চিঠিতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করেছেন তিনি।রোববার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। এদিন বিকালে পাকিস্তান
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ যত দিন না ক্ষমা চাচ্ছে, যত দিন না তাদের নেতৃত্বকে বিচারের মধ্যে আনা হচ্ছে এবং যত দিন না জবাবদিহির মধ্যে আসছে, তত দিন তাদের কোনো
আওয়ামী লীগের পতাকাতলে কেউ যদি ‘অবৈধ বিক্ষোভ’ করার সাহস করে, তবে তাকে আইনের মুখোমুখি হতে হবে বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে শফিকুল আলম বলেছেন, ‘আমরা