দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহ আজ রোববারও অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে অধিদপ্তর জানিয়েছে, আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া আজ শুষ্ক থাকতে পারে।শৈত্যপ্রবাহ সম্পর্কে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে,
রাজধানীসহ সারাদেশের জনজীবন ঘন কুয়াশা আর শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন এলাকার মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। প্রয়োজন ছাড়া লোকজন বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না। শুক্রবার দুপুরের দিকে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও কমেনি
কুয়াশার স্থায়ীত্ব কিছুটা কমায় দেখা মিলেছে সূর্যের। ফলে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আরও বাড়ার আভাস রয়েছে। তবে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।আবহাওয়াবিদ খোন্দকার হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ
সারা দেশেই তাপমাত্রা কমার কারণে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। রাজশাহী, রংপুর ও ঢাকার অধিকাংশ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কাছাকাছি তাপমাত্রা বিরাজ করছে। আগামী ১০ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের সবগুলো জেলায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা
পৌষের মাঝামাঝি এসে সারাদেশে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। কুয়াশায় ঢাকা থাকছে সকালের সূর্য। ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন। বিঘ্নিত হচ্ছে বিমান, ট্রেন, লঞ্চ, ফেরি ও গাড়ি চলাচল। এক কথায় পুরো যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত। কনকনে শীতে জবুথবু উত্তরের
জানুয়ারি মাসে দেশে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এর মধ্যে একটি মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে। এসময় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রিতে নামতে পারে।সোমবার (২ জানুয়ারি) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক ও বিশেষজ্ঞ
চলতি জানুয়ারি মাসে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে। তবে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র্র আকার ধারণের আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দিতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি এই পূর্বাভাস দিয়েছে। গতকাল রবিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের
সীমান্ত জেলা পঞ্চগড়ে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। কুয়াশা কিছুটা কমলেও ঠাণ্ডা বাতাসে তাপমাত্রার পারদ ক্রমে নিচে নামছে। একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।গতকাল শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।