ব্যাংক আলফালাহর ব্যবসা অধিগ্রহণ করবে ব্যাংক এশিয়াআজ এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবাথাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীআনাড়ি হাতে ২০ টন ট্রাক, ফের সড়কে ঝরল ১৪ প্রাণইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র
No icon

ব্যয় কমাতে বৈঠকে বসছে ইসি

নতুন ২ লাখ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ক্রয় এবং আনুষঙ্গিক আরও কিছু খাতে ব্যয়ের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেওয়া প্রকল্প প্রস্তাবের পর্যবেক্ষণে পরিকল্পনা কমিশন পরামর্শ দিয়েছে এর ব্যয় কমানোর। পাশাপাশি প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি বা সম্ভাব্যতা যাচাই করতেও বলা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় কয়েকটি খাতে ব্যয় কমিয়ে নতুন করে প্রাক্কলনের জন্য আজ বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী সপ্তাহের শুরুতে ফের অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। প্রকল্পটির দ্রুত অনুমোদন চায় কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। কিন্তু ইসি মনে করছে, প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সুযোগ নেই। এ ছাড়া এ জন্য সময়ও প্রয়োজন। তাই এর একটি বিকল্পও ভেবে রেখেছে ইসিবাজার যাচাই না করেই ইভিএম কেনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রসঙ্গে গতকাল নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, ইভিএম ক্রয়ে বাজার যাচাই করার সুযোগ নেই।

কারণ এ মেশিনটির সোর্স (উৎস বা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অর্থে) একটাই। তিনি জানান, ইভিএমের একমাত্র সোর্স বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ)।।সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কমিশনার আলমগীর আরও বলেন, ইনভেস্টমেন্ট প্রকল্পে ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি করতে হয়। ইভিএম ক্রয়ের প্রকল্পটি ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম নয়। এটি ভিন্ন প্রকৃতির প্রকল্প। আগের কেনা দেড় লাখ ইভিএম আমরা এখন পুরোদমে ব্যবহার করছি বিভিন্ন নির্বাচনে। এখানে সেটিই বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্ট্যাডির প্রয়োজন নেই।ইসি আলমগীর আরও বলেন, প্রস্তাবিত প্রকল্পের বাজেট কমে গেলে ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ সম্ভব হবে না। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের আরও জানান, আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইসির প্রস্তাবিত প্রকল্প পাস না হলেও আগামী জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ আসনে ইভিএম ব্যবহার করা সম্ভব হবে না।