বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনকে সরকার এযাবৎকালের সেরা করার পরিকল্পনা করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রবিবার ঢাকায় নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অধ্যাপক ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে
জাতীয় এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচন একসঙ্গে সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি বলেন, আমাদের সামগ্রিক ফোকাস হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন। তাই জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন। আর জাতীয় নির্বাচনের
অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার দাবিতে মাঠে নামছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোট। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো দ্রুত সংস্কার কাজ শেষ করে আগামী জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। এরই মধ্যে বাম গণতান্ত্রিক
রাজনৈতিক দলগুলো বেশি সংস্কার না চাইলে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল ইসলাম। মঙ্গলবার কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে এ কথা বলেন তিনি।প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জাতির
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) শরীফুল আলম জানিয়েছেন, আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ এবং মৃত ভোটারদের ভোটার তালিকা থেকে নাম কর্তনের তথ্যাদি সংগ্রহ করবেন। রবিবার
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ব্রিটিশ সংসদ-সদস্য রূপা হককে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে বলে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত তিনটি নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। তখন একটি
হঠাৎ করেই আলোচনায় দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন। তোড়জোড় শুরু হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) আর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মাঠ গোছাতে শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গণহত্যার বিচার, চলমান সংস্কার ও আগামী নির্বাচনের পথ খুঁজতে শুরু হয়েছে দু দিনের জাতীয় সংলাপ। ২০টি রাজনৈতিক দল ও জোট, বিশিষ্টজন, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এতে অংশ নিচ্ছেন। প্রথম দিনে বিস্তৃত পরিসরে উঠে