আগামী ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে, এ কোনো ব্যতিক্রম হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে গণতন্ত্র চাই। আমাদের লক্ষ্য
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ডিসেম্বরের মধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচন কমিশন (ইসি) অবশ্য বরাবরই বলে আসছিল যে, চলতি বছরের ডিসেম্বরকে টার্গেট করে তাদের
আগামী বছরের শুরুতেই বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কো রুবিও বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচি এবং আগামী বছরের শুরুতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতোমধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)সহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ইসি পুনর্গঠনের দাবি জানিয়ে আসছে। গত ২২ জুন নির্বাচন কমিশনে দলের নিবন্ধন আবেদন জমা দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক
আসন্ন নির্বাচন স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ এবং উৎসবমুখর হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। শনিবার বিকেলে খুলনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, গত ২৬ জুন প্রধান
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) তাদের ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ জানতে চেয়েছিল। নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময় প্রকাশ পাওয়ার পর আইএমএফসহ দাতা সংস্থাগুলোর
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমাদের কাছে এখনও প্রধান অগ্রাধিকার হলো সংস্কার। ফলে সংস্কারের ওপর নির্ভর করেই আমরা নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। জুলাই ঘোষণাপত্র, সংস্কার, গণপরিষদ এবং বিচারের রোডম্যাপ- সবকিছু মিলেই আমাদের
নির্বাচনের তারিখ যথাসময়ে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, ‘এটা আপনারা যথাসময়ে জানতে পারবেন। আমরা যথাসময়ে শিডিউল ঘোষণা করব, তখন জানতে পারবেন।’
আজ শনিবার সকাল সাড়ে নয়টার







