সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। একই সঙ্গে রংপুর বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।রোববারের (২৯ ডিসেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা
মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে জানিয়ে আবহাওয়া অফিস বলছে, কয়েক দিন সারা দেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এর মধ্যে দুই বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাসও রয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় আবহাওয়াবিদ
বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের কাছাকাছি এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে। এই অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ১ নম্বর
দেশের কয়েকটি জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে এই ক দিন দিনের বেলা ঝলমলে রোদ থাকায় দিন ও রাতে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান বেড়ে যাচ্ছে। এতে দিনের চেয়ে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।কুয়াশা না থাকায়
ঘন কুয়াশার পাশাপাশি দেশের পঞ্চগড়, রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা জেলার উপর দিয়ে মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।এ সময় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে
কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে গোটা দেশ। কমতে শুরু করেছে বেশির ভাগ এলাকার তাপমাত্রা। চলতি সপ্তাহজুড়ে তো বটেই, মাসজুড়ে হাড়কাঁপানো শীত চলতে পারে। আর এবার শীত অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশি হবে বলেও মনে করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।আজ
আজ শুক্রবার সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার মধ্যরাত থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর-উত্তর পূর্বাংশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘনকুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা থেকে
গত কয়েকদিনে দেশের কয়েকটি অঞ্চলে তীব্র শীত অনুভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়তে দেখা গেছে। সূর্যের দেখা না মেলায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এতে করে খেটে খাওয়া দিনমজুরসহ নিম্ন আয়ের মানুষ চরম বিপাকে