সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজবিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিনহোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচারকিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশনির্বাচনি উত্তাপে দেশ
No icon

এনবিআরের শীর্ষ ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চাইল দুদক

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) । মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) দুদকের মহাপরিচালক মোঃ আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, দুদকের তথ্যানুসন্ধান শেষে এসব কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এনবিআরের যেসব কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চাওয়া হয়েছে তারা হলেন- এনবিআর সদস্য মো. লুৎফুল আজিম, এনবিআর সদস্য (আয়কর নীতি) এ কে এম বদিউল আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (সিআইসি) মো. আলমগীর হোসেন, যুগ্ম কমিশনার মো. তারিক হাসান, অতিরিক্ত কমিশনার সাধন কুমার কুন্ডু, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট কমিশনার কাজী মো. জিয়া উদ্দিন, রেলওয়ে কাস্টমস কমিশনার মো. কামরুজ্জামান, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের ভ্যাট কমিশনারেটের অতিরিক্ত কমিশনার আব্দুর রশিদ মিয়া, কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোহাম্মদ শিহাবুল ইসলাম।

এছাড়াও, কর অঞ্চল ৮ এর অতিরিক্ত কর কমিশনার মির্জা আশিক রানা, বিসিএস কর একাডেমির যুগ্ম কর কমিশনার মোহাম্মদ মোরশেদ উদ্দিন খান, কর অঞ্চল ১৬ এর উপ-কর কমিশনার মোনালিসা শাহরিন সুস্মিতা, নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের (মূল্য সংযোজন কর) অতিরিক্ত কমিশনার হাসান তারেক রিকাবদার, অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ মামুন মিয়া, গোয়েন্দা ইউনিটের অতিরিক্ত কমিশনার সাহেলা সিদ্দিক, কর অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনাল কমিশনার লোকমান আহমেদ, কর অঞ্চল ৩ এর কর কমিশনার এম এম ফজলুল হক।

এনবিআর’র এসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদক তথ্য অনুসন্ধান শেষে তাদের অবৈধ সম্পদ সৃষ্টির প্রমাণ পেয়েছে। এর ফলে, কমিশন তাদের সম্পদ ও দায়-দেনার হিসাব বিবরণী দাখিলের জন্য আদেশ জারির প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

এটি মূলত চলমান অনুসন্ধানের অংশ, যা ২৯ জুন থেকে শুরু হয়েছে। এর আগে ১ জুলাই এবং ৩ জুলাই আরও ১০ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু হয়েছিল।