ডলার-সংকটের কারণে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। আমদানি নিয়ন্ত্রণের কারণে কমেছে বাণিজ্য ঘাটতি। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ৪৫৯ কোটি ডলারের বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে
বর্তমানে অর্জিত রেমিট্যান্সের ওপর ১৫ শতাংশ ট্যাক্স ডিডাক্টেড অ্যাট সোর্স (টিডিএস) কাটা হয়। এই বিধান বাতিল কিংবা ২ থেকে ৩ শতাংশের মধ্যে রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডস অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএফএ)।মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে
আমদানি কমাতে নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা অব্যাহত আছে। রপ্তানি আয়ে সামান্য হলেও প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। এতে করে বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে। প্রবাসী বা রেমিট্যান্স আয়ও কিছুটা বেড়েছে। ফলে বহির্বিশ্বের সঙ্গে চলতি হিসাবে এখন আর ঘাটতি নেই। তবে প্রত্যাশিত অনুযায়ী
ব্যাংকিং বা আর্থিক সেবা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছালেও এখনো দেশের বেশির ভাগ মানুষ এই সেবার বাইরে। শহর-উপশহরে ব্যাংকের শাখা পৌঁছে গেছে। গ্রাম্য বাজারগুলোতে ব্যাংকের শাখা না থাকলেও এজেন্ট ব্যাংকিং চলে গেছে। ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এজেন্ট
অবৈধ মজুদবিরোধী অভিযানের ফলে মিলগেট থেকে খুচরা, সব পর্যায়ে চালের দাম কমেছে বলে দাবি করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।মঙ্গলবার বিকেলে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন দাবি করেন।খাদ্যমন্ত্রী বলেন,
চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে ৫৭২ কোটি ৪৩ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছেন উদ্যোক্তারা। মাসটিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছরের জানুয়ারিতে রপ্তানি হয়েছিল প্রায় ৫১৪ কোটি ডলারের পণ্য। তবে প্রবৃদ্ধি হলেও
< দীর্ঘ সময় পর দেড়শ গ্রাহকের অভিযোগ নিষ্পত্তি করে তাদের ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মধ্যস্থতায় ভুক্তভোগীদের এ অর্থ ফেরত দেওয়া হয়।রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অধিদপ্তরের প্রধান