স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী সোমবার (২৬ এপ্রিল) থেকে দেশের সব দোকান ও শপিংমল খুলে দেয়া হতে পারে বলে আশা করছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলালউদ্দিন। মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর তিনি জাগো নিউজের কাছে এ
ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেছেন, আসছে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে যৌক্তিকভাবে করপোরেট কর কমাতে হবে। কারণ দেশে কী এমন মধু আছে যে ৩২ শতাংশ করপোরেট কর দেব! আমাদের মনে রাখতে
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় থোক বরাদ্দের ১০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে সাত হাজার ৮০০ কোটি টাকা অব্যয়িত রয়েছে। এ অর্থবছর শেষ হতে মাত্র দেড় মাস বাকি। ফলে এ সময়ে অব্যয়িত অর্থের পুরোটা ব্যবহার সম্ভব হবে না। অর্থ
গত বছরের শুরুতে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রাদুর্ভাব শুরু হলে বিশ্বব্যাপী ধীরে ধীরে কমতে থাকে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিধি। বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও তার প্রভাব পড়ে। ওই বছরের মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হলে অবস্থা
সর্বাত্মক লকডাউনে অবশেষে ব্যাংক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, লকডাউনের দিনগুলোতে (সরকারি ছুটি ছাড়া) ব্যাংক খোলা থাকবে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। তবে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।এই সময়ে
এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলনের সীমা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একজনের সর্বোচ্চ সীমার ন্যূনতম পরিমাণ এক লাখ টাকা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাধারণভাবে এটিএম বুথ থেকে দিনে তিনবারে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা উত্তোলন করা যায়।বাংলাদেশ ব্যাংকের
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। তবে সম্পূর্ণ লকডাউন শুরু হলেও এ সময়ে শিল্প-কারখানা চলবে।রোববার (১১ এপ্রিল) বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক ভার্চুয়াল বৈঠকে
করোনার সংক্রমণ মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্যাংক সীমিত আকারে ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু রাখার যে সিদ্ধান্ত দিয়েছিল, তা অব্যাহত থাকবে। তবে আগামীকাল সোমবার ও পরশু মঙ্গলবার ব্যাংকিং লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক