সকাল থেকেই ঘন কুয়াশা। বেলা গড়িয়ে দুপুর হলেও কোনো কোনো এলাকায় সূর্যের দেখা মেলেনি। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সূর্য উঁকি দিলেও তেজ ছিল না। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হতেই শীতল বাতাস। দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপমাত্রা
কথায় আছে মাঘের শীতকে বাঘেও ডরায়। প্রায় প্রতিবছরই শীতের এই মৌসুমে ওই প্রবাদের সত্যতা টের পায় দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের প্রান্তিক মানুষজন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। মাঘের এই মধ্যভাগে ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাসে
শীত মৌসুম বিদায়ের আগে আরেক দফা হাড় কাঁপানো শৈত্যপ্রবাহের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে বৃহস্পতিবার থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, মাঘ মাসের
বাংলা বর্ষপঞ্জিতে এখন মাঘ মাস। শীতের পরিপূর্ণ মাহাত্ম্য দেখানোর মাস। কিন্তু প্রথম এক সপ্তাহ শীতের দাপট দেখিয়ে মাঘ মাস যেন প্রকৃতির সঙ্গে লুকোচুরি খেলছে। গত মঙ্গলবার ছিটেফোঁটা বৃষ্টি।বুধবার ভোররাত থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে যায় পুরো
শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী শুক্রবার থেকে ফের দেশের বিভিন্ন এলাকায় শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে। ওই শৈত্যপ্রবাহ তীব্র মাত্রায় রূপ নেওয়ারও শঙ্কা রয়েছে।অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ মঙ্গলবার (১৯ জানুয়ারী) রাতে জানান,
সারাদেশে শীতের তীব্রতা বাড়ছে। সবচেয়ে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে শীতল অঞ্চল হিসেবে পরিচিত চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে। এ ছাড়া বিভিন্ন অঞ্চলে বইছে শৈত্যপ্রবাহ। এমন পরিস্থিতিতে বেড়েছে নিম্নআয়ের ছিন্নমূল মানুষের দুর্ভোগ।গত সপ্তাহের মাঝামাঝিতে দেশে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়।
উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শৈত্যপ্রবাহ চলছে। এটি ২-৩ দিন স্থায়ী হবে। শৈত্যপ্রবাহটি আরও তীব্রতা পেতে পারে। তাপমাত্রা আরও কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে পরিণত হতে পারে। তখন তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ গ্রিডি পর্যন্ত নেমে আসতে পারে। আবহাওয়া
একাধিক তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে।মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের সহকারী পরিচালক কাউসার পারভীন এ তথ্য জানিয়েছেন।তিনি বলেন, যেহেতু কুয়াশা আছে, তাই আমাদের শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। আর একাধিক তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আসতে