ঢাকাসহ দেশের ১১ অঞ্চলের উপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়াবিদ
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার সরকারি আশ্রয় কেন্দ্রে আগুনের ঘটনায় একই পরিবারের ৬ জন নিহত হয়েছেন।সোমবার মধ্যরাতে উপজেলার জয়শ্রী ইউনিয়নের শীমের খাল নামক এ ঘটনা। এ ঘটনায় এখনও নিহতদের পরিচয়ও জানা যায়নি।মঙ্গলবার সকালে ৮টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই কথা বলা হয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায় রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং বরিশাল ও
পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে বজ্রপাতে পখিন চন্দ্র বর্মন (২৭) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে আটোয়ারী উপজেলার আলোয়াখোয়ার ঝাকুয়া পাড়ায় ঘটনাটি ঘটে। নিহত পখিন চন্দ্র বর্মন একই গ্রামের ধীরেন চন্দ্র বর্মনের ছেলে।স্থানীয়রা জানায়, বিকেলের পর গরু
সিলেটে গত কয়েকদিন ধরে টানা খরতাপে মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত। এরকম পরিস্থিতি শনিবার দুপুরে নামে প্রশান্তির বৃষ্টি। কিন্তু বৃষ্টির সময়ে সিলেটের তিন উপজেলায় পৃথক বজ্রপাতে নারীসহ ৬ জন নিহত হয়েছেন। জেলার জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও কানাইঘাট উপজেলায়
ভয়াবহ বন্যায় নোয়াখালীর ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এদের বেশিরভাগই খাবার ও বাসস্থানের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছে।জেলার সদর, সুবর্ণচর, সেনবাগ, সোনাইমুড়ী, চাটখিল, বেগমগঞ্জ, কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর উপজেলার বেশিরভাগ নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে সীমাহীন
টানা বর্ষণ, আধুনিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকা এবং খাল দখলের ফলে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় ভয়াবহ বন্যার সাক্ষী হতে যাচ্ছে জেলা শহরসহ পুরো নোয়াখালীবাসী। ইতোমধ্যে নোয়াখালী পৌরসভাসহ প্রায় সব উপজেলা পানিতে ভাসছে। গত এক সপ্তাহের টানা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে প্রবাহিত হলেও বন্যার ক্ষত এখনো কাটেনি। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) পর্যন্ত সিলেট সিটি করপোরেশনের দুটি ওয়ার্ডসহ জেলার এক হাজারেরও বেশি গ্রাম প্লাবিত রয়েছে। এরই মধ্যে ফের সিলেট অঞ্চলে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস