ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সনদ এবং চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে একমত হয়েছেন সিপিবিসহ বাম ও গণঅধিকার পরিষদের নেতারা। গতকাল রবিবার বিএনপির সঙ্গে অনুষ্ঠিত পৃথক বৈঠকে তারা একমত পোষণ করেন। বিকালে বনানীর হোটেল
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে সমমনা রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনার অংশ হিসেবে গতকাল শনিবার ১২ দলীয় জোট ও এলডিপির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। বৈঠকে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনে উভয় পক্ষ একমত
গত ৫ আগস্টের প্রবল অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী শাসনের পতনের পর রাজনৈতিক দলসহ অন্যান্য অংশীজন ও ছাত্র-জনতার মধ্যে ঐক্য দেখা যায়। কিন্তু এর পর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতাগ্রহণের পর সংস্কার ও জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নে কিছুটা মতপার্থক্য তৈরি
দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন শুরু করার বিষয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বাম রাজনৈতিক দলগুলো। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করতে চায় তারা। প্রাথমিক কর্মসূচি হিসেবে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন যত দ্রুত সম্ভব আয়োজন করাই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।তিনি বলেন, আমি আমাদের জনগণকে আশ্বস্ত করেছি- একবার আমাদের দায়িত্ব সম্পন্ন হলে এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যকর হলে,
ডিসেম্বর সামনে রেখেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জুলাইয়ের প্রস্তুতি শেষ করে অক্টোবরে তফসিল দেওয়ার লক্ষ্য তাদের। এর অংশ হিসেবে ভোটার তালিকা হালনাগাদ, সীমানা পুনর্নির্ধারণ, দল নিবন্ধন থেকে শুরু করে চলছে নীতিমালা সংশোধন,
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সর্বশেষ বক্তব্য ঘিরে রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো মনে করছে, নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়ের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা এত দিন যে অবস্থান প্রকাশ করেছিলেন,
নির্বাচন কমিশনে চলছে মহাকর্মযজ্ঞ। আগামী ডিসেম্বরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের টার্গেট নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অক্টোবরে হতে পারে তফসিল ঘোষণা। জুলাইয়ে প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করে আগস্ট-সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নির্বাচনি সংলাপে বসার