অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার দাবিতে মাঠে নামছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোট। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো দ্রুত সংস্কার কাজ শেষ করে আগামী জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। এরই মধ্যে বাম গণতান্ত্রিক
রাজনৈতিক দলগুলো বেশি সংস্কার না চাইলে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল ইসলাম। মঙ্গলবার কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে এ কথা বলেন তিনি।প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জাতির
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) শরীফুল আলম জানিয়েছেন, আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ এবং মৃত ভোটারদের ভোটার তালিকা থেকে নাম কর্তনের তথ্যাদি সংগ্রহ করবেন। রবিবার
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ব্রিটিশ সংসদ-সদস্য রূপা হককে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণ অবাধ ও সুষ্ঠু হবে বলে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত তিনটি নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। তখন একটি
হঠাৎ করেই আলোচনায় দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন। তোড়জোড় শুরু হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) আর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মাঠ গোছাতে শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গণহত্যার বিচার, চলমান সংস্কার ও আগামী নির্বাচনের পথ খুঁজতে শুরু হয়েছে দু দিনের জাতীয় সংলাপ। ২০টি রাজনৈতিক দল ও জোট, বিশিষ্টজন, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এতে অংশ নিচ্ছেন। প্রথম দিনে বিস্তৃত পরিসরে উঠে
দ্রুততম সময়ে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে মত দিয়েছেন বিএনপির যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দল ও জোটের নেতারা। তাদের ভাষ্য, সংস্কারের নামে কালক্ষেপণ করা ঠিক হবে না, গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে সব সমস্যার সমাধান হবে।আজ শনিবার
দেশের আবহাওয়া, শিক্ষা কার্যক্রম, কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে কৃষকদের অবসরকালসহ আরও অনেক বিষয় ও শ্রেণিপেশার মানুষের কথা বিবেচনায় রেখে জাতীয় নির্বাচনের সময়কাল নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বছরের কোন সময়ে নির্বাচন করলে ভোটারদের অবাধ ও স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি