সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন- এ নিয়ে রাজনৈতিক দল ও দেশবাসী এখন ধোঁয়াশার মধ্যে আছে। এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে সংস্কার বা নির্বাচনের কোনো রোডম্যাপ ঘোষণা করা হয়নি। এদিকে দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অধিকাংশ
নতুন বছরের শুরুতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার তাগিদ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছে বিএনপি। আবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করাকে অর্থের অপচয় এবং সময়ক্ষেপণ করার
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেই রাষ্ট্রের সংস্কারে উদ্যোগী হয়। এরই মধ্যে পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগসহ বিভিন্ন খাতের সংস্কারে গঠন করা হয়েছে সংস্কার কমিশন। এসব কমিশনের নানামুখী উদ্যোগও শুরু হয়েছে। এই যখন
নতুন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রথম বৈঠক আজ। সোমবার বেলা ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সিইসির সভাকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।১৪তম নির্বাচন কমিশনের প্রথম এ সভায় সভাপতিত্ব করবেন সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দীন। সভায় চারজন
দেশের পরিস্থিতি অনুকূলে থাকতে থাকতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি। এ জন্য গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে ভূমিকা রাখা রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য সমতল মাঠ তৈরি করতে নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারও চায় দলটি। এক্ষেত্রে বেশি সময় দিতে চায় না বিএনপি। ডিসেম্বরে সংস্কার
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার কমিশনার শপথ নেবেন আজ। বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম। নতুন কমিশনে
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার এবং ২০১৩ সালে বাতিল করা হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। এরপর থেকে ক্ষমতাসীনদের করা নীলনকশায় এবং প্রয়োজনীয় সব রাষ্ট্রযন্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদেরই অধীনে অনুষ্ঠিত
নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে না পারলে নতুন নির্বাচন কমিশনকে দেশের জনগণ কখনোই ক্ষমা করবে না বলে হুঁশিয়ার করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির ও শায়েখে চরমোনাই মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম।শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে