দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। আজ রবিবার সারাদেশে নির্বাচন পর্যাবেক্ষণ করতে দেশীয়র পাশাপাশি দুই শতাধিক বিদেশি পর্যবেক্ষকও বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র ঘুরে দেখছেন।রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র সকাল সোয়া ৮টায় পরিদর্শনে যান চীন, মরিশাস
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আজ শনিবার চার হাজার কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) রাতে নির্বাচন ভবনে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।ইসি সচিব বলেন, নির্বাচনের
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আর মাত্র ৪৮ ঘণ্টা পরেই শুরু হতে যাচ্ছে। নির্বাচনে নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এবং নির্বাচনী অপরাধ দমনে আজ শুক্রবার সকাল থেকে মাঠে নামছেন ৬৫৩ জন ম্যাজিস্ট্রেট।ইসি আগেই জানায়, নির্বাচনী এলাকায় ৬৫৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি। নিয়ম অনুযায়ী ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়েছে আজ সকাল ৮টায়। অর্থাৎ আজ সকাল ৮টার পর থেকে কোনো প্রার্থী মিছিল-মিটিংসহ কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেন
জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে রাজধানীতে ৬ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে ২৪ ঘণ্টা ট্যাক্সি ক্যাব, পিকআপ ভ্যান, মাইক্রোবাস ও ট্রাক চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে ৫ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে
ভোটের দিন ৭ জানুয়ারি কী করবে আন্দোলনে থাকা বিএনপি? এ নিয়ে দেশজুড়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা। নির্বাচন প্রতিহত করার মতো কোনো শক্তি দেখাবে, নাকি শান্তিপূর্ণ ভোট বর্জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে তারা? অবশ্য দলের নীতিনির্ধারক মহল জানিয়েছে, নির্বাচন
আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের দিনটিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে বিএনপি। এ দিন নেতাকর্মী ও সমর্থকদের পাশাপাশি সাধারণ ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়া ঠেকাতে শান্তিপূর্ণ পথে আগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে নেতাদের নিজ নিজ এলাকায় যেতে নির্দেশনা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিদেশি শক্তি কোনো পরামর্শ দিলে তা গ্রহণ করা হবে। কিন্তু নির্বাচনের ক্ষতি হয়—এমন শক্তিকে উসকানি দিলে তা মেনে নেওয়া হবে না। বাংলাদেশের নির্বাচন ঠেকানোর শক্তি কারও নেই।