সারাদেশে চলছে করোনা টিকাদান কর্মসূচি। আর এ কর্মসূচির আওতায় রাজধানীসহ সারাদেশে সর্বশেষ ২৬ মার্চ পর্যন্ত ২২ কোটি ৯৭ লাখ ৮৯ হাজার ২৯৮ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রথম ডোজ গ্রহীতার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৮
হৃদযন্ত্রে কোনও রকম জটিলতা দেখা দিলে, তার ইঙ্গিত আগে থেকেই পাওয়া যায় শরীরে। তাই উপসর্গগুলি জেনে রাখা উচিত। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ বা রক্তে শর্করা মাত্রা বেশি বা যাঁদের স্থুলতার সমস্যা রয়েছে, তাঁদের এমনিতেই হৃদরোগের আশঙ্কা বেশি।
একেক জনের দাঁতে একেক রকম সমস্যা দিতে পারে। আর এ সমস্যার বিভিন্ন পর্যায় থাকে। দাঁতে কোন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে এবং সেটি কোন পর্যায়ে গেলে রুট ক্যানেল করা প্রয়োজন তা চিকিৎসকই ঠিক করবেন।এ ব্যাপারে ঢাকা
নারী-পুরুষ উভয়ই পিত্তথলি বা গলব্লাডারের পাথরের সমস্যায় ভোগেন। তবে পুরুষদের তুলনায় নারীদের পিত্তাশয়ে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণে পিত্তথলিতে পাথর হতে পারে।বিশেষ করে খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম, মেনোপজের পর হরমোন ক্ষরণে ঘাটতি, গর্ভনিরোধক ওষুধ
একদিনে দেশের এক কোটি মানুষকে করোনা টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) শুরু হবে গণটিকাদানের এই কার্যক্রম। এদিন জন্মনিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়াই টিকার প্রথম ডোজ নেওয়া যাবে। এজন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে
শীত যাবে যাবে করেও যাচ্ছে না। দিনে গরম তো রাতে ঠাণ্ডা। তাপমাত্রার এই অদ্ভুত আচরণে বাচ্চাদের কিন্তু সর্দি-কাশির পরিমাণ বেড়ে যায় বেশ। শিশুদের এই কাশির জন্য অনেকেই কাছের দোকান থেকে বাচ্চার জন্য কিনে থাকেন কাশির
অ্যান্টিবায়োটিকস বা জীবাণুনাশক ওষুধ ক্ষেত্রবিশেষে অবশ্যই প্রয়োজন হয়। তবে এসব ওষুধের অপব্যবহার, অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার এবং অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যবহার একদিকে যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি অন্যদিকে এসব জীবাণুনাশক রেজিস্ট্যান্স হয়ে পড়ছে।বিশ্বব্যাপী চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিকস বিক্রয়
শরীরের ইম্যিউন সিস্টেম বা রোগপ্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে খাবার ও ব্যায়াম বা শরীরচর্চার কোনো বিকল্প নেই।বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন ওষুধ ছাড়াই আপনি বাড়াতে পারেন শরীরের রোগপ্রতিরোধক্ষমতা। যেসব কারণে শরীরের ইম্যিউন সিস্টেম শক্তিশালী হয় তার মধ্যে রয়েছে, মন খুলে